
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গণপিটুনি দেওয়ার সময় গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশসহ অন্তত ৫ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে উপজেলার হাইজাদী ইউনিয়নের রাইনাদী কলাগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ওই আসামির নাম শামীম হাইজাদী। তিনি আফরদী গ্রামের রুস্তম আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে আড়াইহাজারের বিভিন্ন গ্রামে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সোমবার রাত ১১টার দিকে ওই এলাকায় অটোরিকশা ছিনতাই চেষ্টাকালে জনতার ধাওয়া খেয়ে টোটারবাগ গ্রামের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। পুলিশ গিয়ে শামীমকে আটক করে নিয়ে আসার পথেই শামীমকে ছিনিয়ে নিয়ে মারধর শুরু করেন এলাকাবাসী। শামীমকে গণপিটুনি থেকে বাঁচাতে গেলে পুলিশের ওপর চড়াও হয় এলাকাবাসী। এসময় পুলিশ ও এলাকাবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের ব্যবহৃত সিএনজ চালিত অটোরিকশা।
সংঘর্ষে পুলিশের এস আই মাজহারুল ইসলাম, এসআই আসাদুজ্জামান, এএসআই মামুন ও আসামি শামীমসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ সদস্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে শামীমকে উদ্ধারের পর আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আড়াইহাজার থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, আটক আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় ৩ জন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন। আটক শামীমের বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৫ টি মামলা রয়েছে।নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে গণপিটুনি দেওয়ার সময় গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশসহ অন্তত ৫ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে উপজেলার হাইজাদী ইউনিয়নের রাইনাদী কলাগাছিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ওই আসামির নাম শামীম হাইজাদী। তিনি আফরদী গ্রামের রুস্তম আলীর ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে আড়াইহাজারের বিভিন্ন গ্রামে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সোমবার রাত ১১টার দিকে ওই এলাকায় অটোরিকশা ছিনতাই চেষ্টাকালে জনতার ধাওয়া খেয়ে টোটারবাগ গ্রামের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে পুলিশে খবর দেয় এলাকাবাসী। পুলিশ গিয়ে শামীমকে আটক করে নিয়ে আসার পথেই শামীমকে ছিনিয়ে নিয়ে মারধর শুরু করেন এলাকাবাসী। শামীমকে গণপিটুনি থেকে বাঁচাতে গেলে পুলিশের ওপর চড়াও হয় এলাকাবাসী। এসময় পুলিশ ও এলাকাবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের ব্যবহৃত সিএনজ চালিত অটোরিকশা।
সংঘর্ষে পুলিশের এস আই মাজহারুল ইসলাম, এসআই আসাদুজ্জামান, এএসআই মামুন ও আসামি শামীমসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ সদস্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে শামীমকে উদ্ধারের পর আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আড়াইহাজার থানার ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, আটক আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় ৩ জন পুলিশ সদস্য সামান্য আহত হন। আটক শামীমের বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৫ টি মামলা রয়েছে।